1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
কক্সবাজারে গ্রেপ্তার রাজশাহীর আলোচিত ঠিকাদার ও হুন্ডি ব্যবসায়ী ‘মুকুল’ ভোলাহাটে জুলাই-আগষ্ট গণঅভ্যুত্থানের শোক ও বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে বিশাল বিজয় মিছিল আত্রাইয়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ শিবগঞ্জে জুলাই -আগস্ট গণঅভ্যুত্থান ও বিজয় আনন্দ র‌্যালী কনসার্ট চলাকালে দেশীয় অস্ত্রসহ যুবক আটক রাজশাহীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৫ তানোরে বিএনপির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল  ফ্যাসিবাদের পতন হলেও বৈষম্যের অবসান ঘটেনি ডাঃ আব্দুল বারী বাঘায় জামায়াতের আয়োজনে ‘৩৬ জুলাই’ গণঅভ্যুত্থান দিবস উদযাপন বাঘায় গণ অভ্যুত্থান এর বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে আনন্দ র‌্যালি

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে হাইকোটের আদেশে নাম ঢুকিয়ে সেটেলমেন্টে আপীল কেস তৈরী করে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৮৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মোঃ সাইফুল ইসলাম, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা…………………………………………….

শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর মৌজায় আপীল কেসে ব্যাপক জালিয়াতির খবর পাওয়া গেছে। সাতক্ষীর সদর সেটেলেন্ট অফিসে এসসব কেসের শুনানী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। স্বয়ং বিচারক আপীল কেসের বিচার করতে যেয়ে জাল জালিয়াতি ধরে ফেলছেন কিন্তু কোন ব্যাবস্থা নিচ্ছেন না।

রমজাননগর মৌজায় আজ ৪ অক্টোবর সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার রফিকুল ইসলাম ৬৪১৮৭/২২ নং আপীল কেসের বিচার করার সময় দেখেন আপীল মামলাটি হাইকোটের রিট পিটিশনের আদেশে দায়ের হয়েছে। রিট পিটিশনের আদেশ মোতাবেক বাংলাদেশ সরকারের ডিপি ১/১ খতিয়ানে আপীল কেস করার অনুমতি পান। এই সরোজিত কুমার ৩০ ধারার আপত্তি কেসের বাদী আপত্তি কেস খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কেস দায়ের করার অনুমতি লাভ করেন। অথচ আপত্তি কেস না করেও ৬৪১৮৭/২২ নং কেসের আপীলকারীদের নামের জায়গায় রাধাপদ সহ আরও ৪ টি নাম বসিয়ে দিয়ে কেস শুনানী করা শুরু হলে আপীল অফিসার জালিয়াতি ধরে ফেলেন। একই দিনে ৬৪১৯৮/২২ নং কেসেও আপীলকারী হিসাবে মাহমুদ হোসেন দিং এর নাম বসিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে আপীল অফিসার সনাক্ত করেন।

আজ ৪ অক্টোবর আপীল অফিসার রফিকুল ইসলাম জালিয়াতি হাতে নাতে ধরে ফেললেও কোন ব্যাবস্থা না নিয়ে কেস গুলো শুনানী করেন। আপত্তি কেসের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কেস হবে অথচ যিনি আপত্তি কেস করেননি তিনি কিভাবে আপীলকারী হলেন? এমন প্রশ্ন সেটেলমেন্ট অফিসারের। অফিসে যারা ফাইল এর রক্ষক তারাই আপীল কেসের নিচের ফাকা জায়গায় একটা নাম বসিয়ে দিয়েই আপীলকারী তৈরী করে দিচ্ছেন। আবার ঐ আপীলকারীর পক্ষে রায় ও দেওয়া হচ্ছে এমন নজির কয়েকটি আপীল কেসে পাওয়া গেছে। এভাবে চলতে থাকলে মৌজায় বিচার শেষ হওয়ার কোন সম্ভবনা নেই।

আপীল কেসে একটা নাম ঢুকালে ১০/১২ হাজার টাকা আবার হাইকোটের আদেশের সাথে নাম সংযুক্ত করে একটা আপীল কেস তৈরী করে দিলে ২৫/৩০ হাজার টাকা নিচ্ছে প্রতারক চক্র। সেটেলমেন্ট অফিসে কারা এধরনের জালিয়াতির সাথে জড়িত তা অনুসন্ধান করে ব্যাবস্থা গ্রহন করার জন্য ভুক্তভোগীরা জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার খুলনা, দুদকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট