বাংলাদেশ পুলিশের কাছ থেকে সিআইডি জানতে পেরেছে, গত ১৯ জানুয়ারি আনোয়ারুল কলকাতায় এসেছিলেন। ক’দিন পরে ফিরে যান। ১৮ মার্চ ফের এ দেশে আসেন। এক দিন থেকেই দেশে ফিরে যান তিনি।
খুনের তদন্তে ধৃত কসাই জিহাদকেও ক্রমাগত জেরা করছে সিআইডি। সূত্রের খবর, সে নানা কথা বলে তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করতে চাইছে। পুরো বিষয়টি সিয়াম নামে আরেক অভিযুক্ত সব জানে বলেও দাবি করছে সে। সিয়াম ঘটনার পর থেকে ফেরার। জিহাদ দাবি করেছে যে আমানুল্লার নির্দেশেই সিয়াম ঘটনার মাস দেড়েক আগে তাকে মুম্বই থেকে রাজারহাটে নিয়ে এসেছিল। সেখানে ‘মূল চক্রী’ আখতারুজ্জামানের একটি ভাড়া করা ফ্ল্যাটে রাখা হয়েছিল তাকে। বাংলাদেশে গ্রেফতার হওয়া আমানুল্লা এবং শিলাস্তি রহমানের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেও জিহাদকে জেরা করা হচ্ছে বলে সূত্রের দাবি।
সিয়ামের খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি শুরু করেছে সিআইডি। তদন্তকারীদের অনেকেই প্রায় নিশ্চিত যে সিয়াম নেপালে লুকিয়ে রয়েছে। সিয়ামকে পাকড়াও করতে নেপাল পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছেন সিআইডির কর্তারা। যদিও সরকারি ভাবে এ সব কিছুই স্বীকার করেনি সিআইডি।
পুলিশের একাংশের মতে, সিয়াম বাংলাদেশি নাগরিক। সে দেশের পুলিশও তাকে নিজেদের হেফাজতে পেতে চাইছে। নিয়ম অনুযায়ী, সিয়াম নেপালে গ্রেফতার হলে তাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেওয়ার সম্ভাবনাই প্রবল। এ দিকে, আখতারুজ্জামান ওরফে শাহিন সম্পর্কে গোয়েন্দা জানতে পেরেছেন, অন্ধকার জগতের কিছু বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে আজিমের বিরোধ চলছিল। সেই কারণেই এই খুন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।# তথ্য: আনন্দবাজার পত্রিকা
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: রোকনুজ্জামান রোকন নির্বাহী সম্পাদক: ইফতেখার আলম সম্পাদক কর্তৃক উত্তর নওদাপাড়া, পো: সপুরা, রাজশাহী-৬২০৩ থেকে প্রকাশিত। মোবাইল: ০১৭১১-২০৮ ১৭২, ০১৮৩৪-৮৬১ ০০৭ ইমেইল: [email protected]
Copyright © 2025 দৈনিক সবুজ নগর