1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতক্ষীরায় ঘূর্ণিঝড় দানা’র আতঙ্ক:বেড়িবাঁধ নিয়ে উদ্বেগ সাইটসেভার্স এর সহযোগিতায়,ব্র্যাকের উদ্যোগে দাকোপে উপজেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা  কালীগঞ্জে গাজীপুরের নবাগত ডিসির মতবিনিময় আত্রাইয়ে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান উদ্বোধন পত্নীতলায় আশা শিক্ষা কর্মসূচির অভিভাবক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ খুব তাড়াতাড়ি সকল পুলিশ ফাঁড়ির কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে: রাজশাহীতে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা রূপসা বর্নমালা শিক্ষালয়ে ফলাফল প্রকাশ ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত তানোরে আমণের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা তানোরে বিদ্যুৎ শাটডাউনে জড়িতরা বহাল তবিয়তে

রাজশাহীর বাগমারায় সরকারের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বাড়তি দামে নিত্যপন্য বিক্রির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩১১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# নাজিম হাসান, রাজশাহী……………………………………………………………..

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় দির্ঘদিন ধরে কোনো ভাবেই বিভিন্ন দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সপ্তাহ ব্যবধানে নিত্যপন্যের দাম। বাজারে গিয়ে কপালে ভাঁজ পড়ছে সীমিত আয়ের মানুষের। পরিবার নিয়ে খেয়ে পরে বাঁচতেই চোখে অন্ধকার দেখছেন অনেকে। নিত্যপণ্যের অস্থির বাজারে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তরা।

এলাকা সুত্রে জানাগেছে, উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার গুলোতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য বিক্রিতে সরকারের নির্ধারিত মূল্য কেউ মানছেন না। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে স্বল্প আয় ও সীমিত আয়ের লোকজন। তারা পাইকারি ও খুরচা বাজারে অতি প্রয়োজনীয় এসব পন্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে এখনই বাজার মনিটরিং ও ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনার কথা বলেছেন। নিত্য প্রয়োজনীয় বলতে আলু পেঁয়াজ ডিমের দাম সরকার বেঁধে দিলেও তা মানছেন না কোন ব্যবসায়ী।

পাইকারি আলু ব্যবসায়ীরা জানান, ষ্টোর গেট থেকে প্রতি কেজি আলু ৩৮ টাকা দরে কিনতে হচ্ছে। এর সাথে পরিবহন খরচ ও পচন বাদ দিয়ে খুরচা ব্যবসায়ীদের কাছে ৪০-৪১ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করতে হচ্ছে।

রবিবার বাগমারার ভবানীগঞ্জ, তাহেরপুর, মোহনগঞ্জ সহ বেশ কিছু হাট-বাজার ঘুরে দেখা যায় সবখানেই সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে পেঁয়াজ ২০ টাকা ,আলু ১০ থেকে ১৫ টাকা ও বেশি দামে  ডিম বিক্রি হচ্ছে।

ভবানীগঞ্জ বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান জানান, বেশি দামে কেনার কারণে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। দিনমুজুর কাওছার জানান.আমরা খাবো কী যেভাবে দাম বেড়েছে, তাতে আমাদের মতো নিম্নআয়ের মানুষের বেঁচে থাকাই কঠিন। সাধ থাকলেও সন্তানের মুখে মাছ-মাংস দিতে পারছি না। এতে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পুষ্টি ঘাটতি বাড়ছে। আমরা খাবো কী? যেভাবে দাম বেড়েছে, তাতে আমাদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষের বেঁচে থাকাই কঠিন। সাধ থাকলেও সন্তানের মুখে মাছ-মাংস দিতে পারছি না। এতে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পুষ্টি ঘাটতি বাড়ছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চাষের পাঙ্গাস-তেলাপিয়া থেকে শুরু করে দেশি প্রজাতির সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। আগে বাজারে প্রতি কেজি পাঙ্গাস মাছ বিক্রি হতো ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, যা এখন ১৭০-২০০ টাকায় ঠেকেছে। অন্যদিকে তেলাপিয়া মাছের কেজি হয়েছে ২০০ থেকে ২২০ টাকা। যা আগে ১৮০-২০০ টাকায় কেনা যেতো।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু সুফিয়ান জানান, অতিরিক্ত দামে পেঁয়াজ আলু বিক্রি করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। মাঠ পর্যায়ে আমাদের তদারকি চলমান রয়েছে। এখানে কেউ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করলে আইন বসে থাকবে না।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট