1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
শ্যামনগরে  কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির আলোচনা সভা  রাজশাহীতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভা  বাগমারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২ ফার্মেসিতে জরিমানা রাজশাহীর তানোরে হাটের জায়গা জবরদখল রাজশাহীতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে রাসিকের ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা অব্যহত দুর্গাপুরে সাঁড়াশি অভিযানে ছাএলীগ নেতা সহ গ্রেফতার ১০জন খুলনায় সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে নবনিযুক্ত উপপরিচালক এর সৌজন্য সাক্ষাৎ ৩ ডিসেম্বর মহাসমাবেশ উপলক্ষে বটিয়াঘাটা বিএনপির প্রস্তুতি সভা  পোরশায় বুদ্ধিজীবি দিবস ও মহান বিজয় দিবস /২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্ততি মূলক সভা রূপসায় ঝুলন্ত শিশুর লাশ উদ্ধার, হত্যা না আত্মহত্যা!

রাজশাহীর বাগমারায় তহসিলদার মোস্তাফিজুরের বিরুদ্ধে ভুয়া হোল্ডিং খুলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৭৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

লিয়াকত হোসেন………………………………………………………………………….

সম্প্রতি রাজশাহী বাগমারা উপজেলার বড় বিহানলী ইউনিয়ন ভুমি অফিসের তহসিলদার মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে সরকারি খাস খতিয়ানের ৪০ বিঘা খাস জমি ভুয়া হোল্ডিং খুলে তা সাদ্দাম নামে এক ব্যক্তিকে অনলাইনে অনুমোদন করে দেওয়ার অভিযোগ উঠে।

বাগমারা উপজেলার ১৮৮ নং কয়া মৌজার (২২ বিঘা) ধানি জমি ভুয়া হোল্ডিং খুলে খাজনা আদায় করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সম্প্রতি স্থানীয় এক ব্যক্তির অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্ত করতে গিয়ে দেখা য়ায় কয়া মৌজার ৭.২৮ একর (২২ বিঘা) খাস খতিয়ানভুক্ত ধানি জমি ভুয়া হোল্ডিং খুলে রোকসানা নামে এক ব্যক্তিকে অনলাইনে অনুমোদন করে দিয়েছেন বহাল তবিয়তে থাকা তহসিলদার মোস্তাফিজুর রহমান।

এবিষয়ে অনুসন্ধানে জানা গেছে, উপজেলার কয়া মৌজার জে এল নম্বর-১৮৮- এ ৮১১২২৩০২৬৪৪৫ নম্বর দাখিলায় ৭ একর ২৮ শতাংশ জমি জালিয়াতির মাধ্যমে খাজনা পরিশোধ করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের গভীর যোগসূত্র আছে। খাস জমি জেলা প্রশাসকের অনুমোদন ছাড়া ভুয়া জাল হোল্ডিং খুলে তা অনলাইনে অনুমোদন করেছে এই ভূমি কর্মকর্তা। তিনি এখনো বহাল তবিয়তে উপজেলার বড় বিহানলী ভূমি অফিসে ঘুষ বাণিজ্য চালিয়ে আসছেন। নেই প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নির্বিঘ্নে চলছে অনলাইন ঘুষের মহোৎসব।

সরকারি সূত্রমতে, কেউ সরকারি খাস জমি পেতে হলে এসিল্যান্ড ,ইউএনও , ডিসি’র অনুমোদন সাপেক্ষে বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু মোস্তাফিজুর নামের তহশীলদার কোনকিছুর তোয়াক্কা না করেই একটি চক্রের মাধ্যমে এসব কাজ গোপনে করেছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তিরা বলেন, অনলাইনে খাজনা দিতে রেজিস্ট্রেশন ফি প্রত্যেকের কাছ থেকে আদায় করা হয় ৩০০ টাকা। এছাড়া ১০ টাকা খাজনার চেকে ৪০০-৫০০ টাকা দিতে হয়। টাকা দিলে এই অফিসে হয়না এমন কাজ নেই । কার জমি কাকে কাগজ করে দিচ্ছে তার ঠিক ঠিকানা নেই। কেউ কেউ বলেন , উপজেলা ভূমি অফিসের , ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসের একটি চক্র সরকারি জমি আত্মসাৎ করতে এই কাজগুলো করে থাকে।

বড় বিহানালি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশিলদার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এসিল্যান্ড স্যার যে ছয়টি চিঠি দিয়েছে এটাও তার মধ্যে আছে এগুলো সব স্থগিত করা হয়েছে। তবে ভূমি অফিসের লোকজনও জড়িত থাকতে পারেন। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তে যা উঠে আসবে, আমি সেটিই জানাব এসিল্যান্ডকে। জমি জরিপের সময় তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে অনেককেই ডেকে এনে ওই কাজ দেওয়া হয়েছিল। যারা ডেটা এন্ট্রি করেছে, তারাও জড়িত থাকতে পারে।

বাগমারা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুমন চৌধুরী বলেন, ৪০ বিঘারটা শুনেছি ২২ বিঘারটা আমার জানা নেই। তবে অনলাইন খাজনা পরিশোধ করা হলেও তার কোনো নথি আমাদের কাছে নেই। এ কারণে অনলাইন থেকে ওই নামগুলো আমরা মুছে দিবো জমিগুলো কেউ এখনো দখল করতেও পারেনি। জমি জমির যায়গায় আছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট