বিশেষ প্রতিনিধি: কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দাম বেড়েছে- লবঙ্গ,ছোট এলাচ,বড় এলাচ ও জিরার। কেজিতে ছোট এলাচের দাম বেড়েছে ৮০০ টাকা,বড় এলাচ ৭০০ টাকা,লবঙ্গ ৪৮০ টাকা। রোববার (১৬জুন’২৪) ১ কেজি ছোট এলাচ বিক্রি হয়েছে ৩৬০০ টাকা কেজি দরে। আগে দাম ছিল ২৮০০ টাকা কেজি। একইভাবে দাম বেড়ে-১কেজি বড় এলাচ বিক্রি হয়েছে ২৭০০ টাকা আগে দাম ছিল ২০০০ টাকা কেজি। ১ কেজি লবঙ্গ বিক্রি হয়েছে ১৮০০ টাকা। আগে দাম ছির ১৩২০ টাকা। ৫৬০ টাকা দরের জিরা বিক্রি হয়েছে ৮০০ টাকা। ৩৮০ টাকা কেজি দরের দারুচিনি বিক্রি হয়েছে৪২০ টাকা, ২৬০ টাকার কালজিরা বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকা,২৫০ টাকার হুলুদের গুড়া বিক্রি হয়েছে ৩০০ টাকা। তবে মরিচের গুড়ার দাম কমেছে কেজিতে ৫০ টাকা। প্রতি কেজি মরিচের গুড়া বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকা। আগে দাম ছিল ৪৫০ টাকা কেজি। কেজিতে ২০ টাকা দাম বেড়ে কালাই ডাল বিক্রি হয়েছে ২০০ টাকা।
রোববার বাজার ঘুরে এ অস্বাভাবিক দর দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে এসব পণ্যর দাম বেড়েছে। দাম বাড়ার দৌড়ে রয়েছে কাঁচামরিচ, শসা ও টমেটো। কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২০০ টাকা কেজি দরে। একই সময়ে সালাদের অন্যতম প্রধান উপকরণ দুটির দর বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকার মতো। ব্যবসায়ীদের যুক্তি, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কোরবানির ঈদ উপলক্ষে মসলার চাহিদা বাড়ে। একই সাথে কাঁচামরিচ, শসা ও টমেটোরও। তাই বাড়তি চাহিদার কারণে দাম বাড়ছে। বাঘা বাজারের মুদি ব্যবসায়ী শরৎ চন্দ্র দাস বলেন, ‘গত বছরও এ সময় মসলার দর বেড়েছিল। এবারও সে পরিস্থিতি হয়েছে।
পাইকারি বাজারেও দাম বেড়েছে বলে জানান তিনি। সবজি বিক্রেতা আব্দুর রশিদ বলেন, কোরবানির ঈদে মরিচ, শসা ও টমেটোর চাহিদা বেশি থাকে। তবে সেই তুলনায় দাম খুব বেশি বাড়েনি। শসা কিছু পরিমাণে আমদানি হলেও টমেটো আমদানি হয় না। আজগর নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারে কোন তদারকি নাই। যত জুলুম ক্রেতাদের উপর।#