সোমবার সকাল থেকেই এ নিয়ে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষের ঘরের সামনে বিক্ষোভে বসেন ওই সংগঠনের সদস্যেরা। তাঁদের দাবি, হুমকি দেওয়া চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাঁদের মধ্যে যে তিন জন তিনটি মেয়েদের হস্টেলের সুপারিন্টেন্ডেন্ট পদে ছিলেন, তাঁদের সরাতে হবে। পড়ুয়া-বিক্ষোভের জেরে তড়িঘড়ি কলেজ কাউন্সিলের বৈঠক ডাকেন অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল বিশ্বাস। তিনি জানান, আপাতত তিন চিকিৎসককে সুপারিন্টেন্ডেন্ট পদ থেকে সরিয়ে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে। অধ্যক্ষ বলেন, ‘‘অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’’ এর পরে বিক্ষোভ আপাতত প্রত্যাহার করেন পড়ুয়ারা।
অভিযোগ, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের স্বর্ণময়ী ও বিধুমুখী হস্টেলে গাদাগাদি করে থাকতে হচ্ছে ডাক্তারির স্নাতক স্তরের ছাত্রীদের। তাই ‘জি প্লাস টেন’ হস্টেলের (এখানে স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্রীরা থাকেন) উপরের তিনটি তলে তাঁদের থাকার বন্দোবস্ত করার দাবিতে সরব ছিল এমসিডিএসএ। পাশাপাশি, কিছু দিন ধরে হস্টেলের দায়িত্বে থাকা তিন চিকিৎসক কয়েক জন ছাত্রীকে তৃণমূল করতে চাপ দিচ্ছিলেন। না-হলে পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়া ও এক ছাত্রীর বাবাকে দূরের জেলায় বদলির হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
অন্য দিকে, অভিযুক্ত চিকিৎসকদের এক জন দিনকয়েক পড়ুয়াদের সংগঠনের এক নেতার বিরুদ্ধে তাঁকে কটূক্তি করার অভিযোগ করেন। তদন্ত কমিটি সেই অভিযোগও খতিয়ে দেখছে।# তথ্য: আনন্দবাজার পত্রিকা
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: রোকনুজ্জামান রোকন নির্বাহী সম্পাদক: ইফতেখার আলম সম্পাদক কর্তৃক উত্তর নওদাপাড়া, পো: সপুরা, রাজশাহী-৬২০৩ থেকে প্রকাশিত। মোবাইল: ০১৭১১-২০৮ ১৭২, ০১৮৩৪-৮৬১ ০০৭ ইমেইল: [email protected]
Copyright © 2025 দৈনিক সবুজ নগর